Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

প্রধান কার্যাবলী

১। ভূমি উন্নয়ন কর আদায়।

২। সরকারী খাস ভূমির হেফাজতকরন।

৩। ভূমিহীনদের কৃষি খাস জমি বন্দোবস্ত।

৪। নামজারীর প্রস্তাব দেয়া।

৫। অফিসে হালনাগাদ ভূমি রেকর্ড সংরক্ষন করা।

৬। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে হাট বাজার হতে খাস আদায় করা।

৭। সরকারি জলমহাল গুলি রক্ষনাবেক্ষন করা।

৮। জমি  খারিজ করা।

৯। জমির পর্চা আর এস ইত্যাদি উঠানো।

ভূমি উন্নয়ন কর সংক্রান্ত

 

জমির শ্রেণীভেদে খাজনার পরিমান ভিন্ন ভিন্ন হয়। আপত্তি থাকলে এবং শ্রেণী পরিবর্তন করতে হলে শুনানীর জন্য ৫(পাঁচ) টাকা ফি দিয়ে সহকারী কমিশনার(ভূমি) বরাবর আবেদন করুন। 

 

নকল উত্তোলন

যেকোন রেকর্ড ও আবেদনের নকল তুলতে জেলা প্রশাসকের দপ্তরের রেকর্ড রুমে আবেদন করুন। যা বর্তমানে ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্র থেকে জেলা প্রশাসকের দপ্তর হতে অনলাইণের মাধ্যমে অল্প সময়ে এবং অল্প খরচে উত্তোলন করা যাচ্ছে।

 

অর্পিত সম্পত্তি(ভি,পি) ইজারা গ্রহণ

 

অর্পিত সম্পত্তি সাধারণত ১ (এক) বছরের জন্য ইজারা দেওয়া হয়। জমি ও অবকাঠামোর ভিত্তিতে লীজ মানি নির্ধারিত হয়।নবায়নের প্রয়োজনে সহকারী কমিশনার(ভূমি) বরাবর ৫(পাঁচ) টাকার কোর্ট ফি সহ বাংলা বছরের শুরুতেই আবেদন করুন। নবায়ন মঞ্জুর হলে নির্ধারিত লীজমানি সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ভূমি অফিসে পরিশোধ করে ডি,সি,আর সংগ্রহ করুন।

 

খাস জমির বন্দোবস্ত

 

খাস জমি দুধরণের-কৃষি ও অকৃষি। দুটোই স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদী বন্দোবস্ত দেওয়া হয়। চরাঞ্চলের খাসজমি একসনা ভিত্তিক বন্দোবস্ত দেওয়া হয়। চাষযোগ্য জমি একসনা নিয়ে ফসল বুনুন এবং বাংলাদেশকে সমৃদ্ধ করুন।

 

সার্টিফিকেট কেস

 

ভূমি উন্নয়ন কর বকেয়ার দায়ে আপনার বিরুদ্ধে সার্টিফিকেট কেস হতে পারে। এতে আপনার বাপ দাদার ভোগ দখলকৃত জমি নিলাম হয়ে যেতে পারে। সুতরাং এ দুর্ঘটনা এড়াতে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ভূমি অফিসে নিয়মিত খাজনা পরিশোধ করুন। প্রয়োজনে সার্টিফিকেট অফিসার/সহকারী কমিশনার(ভূমি) এর সাথে যোগাযোগ করুন।

 

২৫ বিঘা পর্যন্ত কৃষিজমির খাজনা মওকুফ

 

হাল নাগাদ জমির বিবরণী দাখিল করেছেন, শুধুমাত্র কৃষিজমি যদি ২৫ বিঘা বা তার নিচে হয় তাহলে খাজনা মওকুফের সুযোগ নিন। আর এ কাজে সহকারী কমিশনার (ভূমি) বরাবর ৫ (পাঁচ) টাকার কোর্ট ফি দিয়ে আবেদন করুন।

 

জমির শ্রেণী পরিবর্তন

 

পুকুর খনন,জলাশয় ভরাট,কৃষি জমি অকৃষিতে রূপান্তর,যত্রতত্র স মিল স্থাপন ও পরিবেশ বিঘ্নকারী প্রতিষ্ঠান স্থাপনে বিরত থাকুন। জনস্বার্থে প্রয়োজন হলে সহকারী কমিশনার (ভূমি) বরাবর ৫(পাঁচ) টাকার কোর্ট ফি দিয়ে আবেদন করুন।